বৃহস্পতিবার, ১৬ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ৪:১৪

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
ভোলায় দুর্যোগ সহনীয় গৃহ পেয়েছেন ১০১টি পরিবার

ভোলায় দুর্যোগ সহনীয় গৃহ পেয়েছেন ১০১টি পরিবার

dynamic-sidebar

ভোলা প্রতিনিধি : ভোলা জেলায় ১০১টি অসহায় পরিবার দুূর্যোগ সহনীয় গৃহ পেয়েছেন। যাদের জমি আছে ঘর নেই এমন ১’শ ১টি দরিদ্র পরিবারকে সরকারিভাবে এসব গৃহ নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে। দুূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জুলাই মাসের ১ তারিখ থেকে এসব ঘরের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে চলতি মাসের ১৫ তারিখ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

২ লাখ ৫৮ হাজার ৫৩১ টাকা করে ব্যয়ে প্রত্যেকটি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। ৩’শ স্কায়ার ফিট জমির উপর নির্মিত এসব ঘর ২ কক্ষ বিশিষ্ট। সামনে খোলা বারান্দা থাকছে। এছাড়া পিছনে লবিসহ বাথরুম, টয়লেট ও রান্নাঘরের ব্যবস্থা রয়েছে। ইতোমধ্যে গৃহহীণদের এসব ঘর বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা এবি এম আকরাম হোসেন বলেন, আমাদের সমাজে অনেক অসচ্ছল ও অসহায় পরিবার আছে, যাদের সামান্য জমি থাকলেও ভালো গৃহ নির্মাণের সামর্থ নেই। সেইসব পরিবারের জন্যই প্রধানমন্ত্রী উদ্যোগ নিয়ে এসব ঘর করে দিয়েছেন। প্রতিটি ঘরের সামনের দিকে ১০ ফিট করে ২টি কক্ষ রয়েছে। চারদিকে পাকা ওয়াল এবং উপরে সবুজ রঙের টিন রয়েছে। জুলাই মাসের মধ্যে গৃহ নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করার কথা থাকলেও পরবর্তিতে সময় বাড়িয়ে চলতি মাসের ১৫ তারিখ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, এসব ঘর দুূর্যোগ সহনশীল। ২২০ কিলোমিটার বেগে বতাসের মধ্যে এসব ঘর টিকে থাকার সক্ষমতা রয়েছে। ফলে মানুষের দুর্ভোগ কমে গিয়ে জান-মাল রক্ষা পাবে। এর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর যেই উদ্যোগ কেউ গৃহহীণ থাকবেনা, সেটা বাস্তবায়ন হচ্ছে। অন্যদিকে সাধারণ গরীব মানুষ উপকৃত হচ্ছেন। একইসাথে গৃহ প্রাপ্তির ফলে সমাজের অবহেলিত এসব মানুষের সামাজিক মর্যাদাও বৃদ্ধি পেয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জেলার মোট ১০১ টি ঘরের মধ্যে সদর উপজেলায় নির্মিত হয়েছে ২৩টি, বোরহানউদ্দিনে ১৩টি, দৌলতখানে ১৪টি, লালমোহনে ১২টি, তজুমোদ্দিনে ১০টি, চরফ্যাশনে ১৪টি ও মনপুরায় ১৫টি ঘর রয়েছে।

সদর উপজেলার দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের হর্নি কোড়ালীয়া গ্রামের বাসিন্দা তফুরা খাতুন (৭০)। গত ১৪ বছর আগে তার স্বামী মারা গেছেন। স্বামীর অসু স্থতার সময় অধিকাংশ সম্পতিই বিক্রি করেছেন। গৃহহীণ অসহায় বিধবা এ নারী সেই থেকে ছেলেদের সংসারে থাকছেন। এবার সরকারিভাবে উন্নত ঘর পেয়েছেন। তিনি খুশী।

তফুরা বলেন, বহু আগেই স্বামীর রেখে যাওয়া ঘর ভেঙ্গে গেছে। ঘর আর মেরামত করার সামর্থ ছিলোনা। এতদিন ছেলেদের সংসারে থেকেছেন। এখন ঘর পেয়ে ছেলে, ছেলেদের বউ ও নাতী-নাতনীদের কাছে তার মর্যাদাও বেড়েছে। এজন্য তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান।

এ ব্যাপারে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মহমুদুর রহমান জানান, দুূর্যোগ সহনীয় গৃহ নির্মাণ প্রকল্প প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কর্মসূচি। কারণ ভোলা উপকূলীয় এলাকা হওয়ায় এখানে প্রায় সময় প্রাকৃতিক দুূর্যোগ দেখা দেয়। আর দুর্যোগে এসব ঘর খুবই কাজে লাগবে। ভবিষ্যতে এ জেলায় দুূর্যোগ সহনীয় আরো গৃহ নির্মাণ করা হবে বলে জানান তিনি।

জেলায় ১০১টি অসহায় পরিবার দুূর্যোগ সহনীয় গৃহ পেয়েছেন। যাদের জমি আছে ঘর নেই এমন ১’শ ১টি দরিদ্র পরিবারকে সরকারিভাবে এসব গৃহ নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে। দুূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জুলাই মাসের ১ তারিখ থেকে এসব ঘরের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে চলতি মাসের ১৫ তারিখ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ২ লাখ ৫৮ হাজার ৫৩১ টাকা করে ব্যয়ে প্রত্যেকটি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। ৩’শ স্কায়ার ফিট জমির উপর নির্মিত এসব ঘর ২ কক্ষ বিশিষ্ট। সামনে খোলা বারান্দা থাকছে। এছাড়া পিছনে লবিসহ বাথরুম, টয়লেট ও রান্নাঘরের ব্যবস্থা রয়েছে। ইতোমধ্যে গৃহহীণদের এসব ঘর বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা এবি এম আকরাম হোসেন বলেন, আমাদের সমাজে অনেক অসচ্ছল ও অসহায় পরিবার আছে, যাদের সামান্য জমি থাকলেও ভালো গৃহ নির্মাণের সামর্থ নেই। সেইসব পরিবারের জন্যই প্রধানমন্ত্রী উদ্যোগ নিয়ে এসব ঘর করে দিয়েছেন। প্রতিটি ঘরের সামনের দিকে ১০ ফিট করে ২টি কক্ষ রয়েছে। চারদিকে পাকা ওয়াল এবং উপরে সবুজ রঙের টিন রয়েছে। জুলাই মাসের মধ্যে গৃহ নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করার কথা থাকলেও পরবর্তিতে সময় বাড়িয়ে চলতি মাসের ১৫ তারিখ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, এসব ঘর দুূর্যোগ সহনশীল। ২২০ কিলোমিটার বেগে বতাসের মধ্যে এসব ঘর টিকে থাকার সক্ষমতা রয়েছে। ফলে মানুষের দুর্ভোগ কমে গিয়ে জান-মাল রক্ষা পাবে। এর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর যেই উদ্যোগ কেউ গৃহহীণ থাকবেনা, সেটা বাস্তবায়ন হচ্ছে। অন্যদিকে সাধারণ গরীব মানুষ উপকৃত হচ্ছেন। একইসাথে গৃহ প্রাপ্তির ফলে সমাজের অবহেলিত এসব মানুষের সামাজিক মর্যাদাও বৃদ্ধি পেয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জেলার মোট ১০১ টি ঘরের মধ্যে সদর উপজেলায় নির্মিত হয়েছে ২৩টি, বোরহানউদ্দিনে ১৩টি, দৌলতখানে ১৪টি, লালমোহনে ১২টি, তজুমোদ্দিনে ১০টি, চরফ্যাশনে ১৪টি ও মনপুরায় ১৫টি ঘর রয়েছে।

সদর উপজেলার দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের হর্নি কোড়ালীয়া গ্রামের বাসিন্দা তফুরা খাতুন (৭০)। গত ১৪ বছর আগে তার স্বামী মারা গেছেন। স্বামীর অসু স্থতার সময় অধিকাংশ সম্পতিই বিক্রি করেছেন। গৃহহীণ অসহায় বিধবা এ নারী সেই থেকে ছেলেদের সংসারে থাকছেন। এবার সরকারিভাবে উন্নত ঘর পেয়েছেন। তিনি খুশী।

তফুরা বলেন, বহু আগেই স্বামীর রেখে যাওয়া ঘর ভেঙ্গে গেছে। ঘর আর মেরামত করার সামর্থ ছিলোনা। এতদিন ছেলেদের সংসারে থেকেছেন। এখন ঘর পেয়ে ছেলে, ছেলেদের বউ ও নাতী-নাতনীদের কাছে তার মর্যাদাও বেড়েছে। এজন্য তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান।

এ ব্যাপারে স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মহমুদুর রহমান জানান, দুূর্যোগ সহনীয় গৃহ নির্মাণ প্রকল্প প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কর্মসূচি। কারণ ভোলা উপকূলীয় এলাকা হওয়ায় এখানে প্রায় সময় প্রাকৃতিক দুূর্যোগ দেখা দেয়। আর দুর্যোগে এসব ঘর খুবই কাজে লাগবে। ভবিষ্যতে এ জেলায় দুূর্যোগ সহনীয় আরো গৃহ নির্মাণ করা হবে বলে জানান তিনি।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net