বৃহস্পতিবার, ২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, সন্ধ্যা ৭:৩৫

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ

বরিশালে নির্মিত হবে মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

dynamic-sidebar

অনলাইন ডেস্ক ॥ দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দৃষ্টিনন্দন ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালের মধ্যে প্রায় ১০ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পাচ্ছে নতুন ভবন। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে নির্মাণ হচ্ছে প্রায় ৯৪ হাজার শ্রেণিকক্ষ, ছাত্রাবাস, ছাত্রীনিবাস, শিক্ষক-কর্মচারী ডরমেটরি ও কোয়ার্টার।

 

 

বর্তমানে এসব ভবনের নির্মাণকাজ চলছে। আর এই নির্মাণকাজ শেষ হলেই বদলে যাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো।বিষয়টিতে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) প্রকৌশলীরা জানান, ‘সরকারের লক্ষ্য আগামী ১০ বছরের মধ্যে কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জরাজীর্ণ ভবন থাকবে না।

 

সে লক্ষ্য পূরণে করোনার মধ্যেও আমরা নিয়মিত কাজ করেছি। এ জন্য এডিপির ৯৭ শতাংশ অর্থ আমরা ব্যয় করতে পেরেছি। আমাদের যে ১০ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কাজ চলমান, আগামী ২০২৩ সালের মধ্যে তা বাস্তবায়ন হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চেহারা বদলে যাবে।

 

এ দিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের আওতায় ৩১টি প্রকল্প ও পাঁচটি কর্মসূচি চলমান রয়েছে। এতে ব্যয় হচ্ছে ৩৯ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা।

 

 

এই প্রকল্পের আওতায় ৮৪ হাজার ৬৪৪টি শ্রেণিকক্ষ, ৯৩টি ছাত্রাবাস, ১৫১টি ছাত্রীনিবাস, ছয়টি টিচার্স ডরমেটরি, দুটি স্টাফ ডরমেটরি, চারটি টিচার্স কোয়ার্টার ও চারটি স্টাফ কোয়ার্টার নির্মাণ করা হচ্ছে। ফলে চার লাখ ৩৯ হাজার ২০০ জন ছাত্র-ছাত্রীর উন্নত ও আধুনিক পরিবেশে পাঠ গ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি হবে।

 

 

এছাড়া ১২ হাজার ৮২০ জন ছাত্র ও ২১ হাজার ৪০২ জন ছাত্রী, ৪০৮ জন শিক্ষক ও ১৭০ জন কর্মচারীর আবাসন সমস্যার সমাধান হবে। এসব কাজ ২০২৩ সালের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।

 

 

অন্যদিকে কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগে চলমান ৯টি প্রকল্প ও পাঁচটি কর্মসূচির ব্যয় ৩৯ হাজার ২৯১ কোটি টাকা।এসব প্রকল্পের আওতায় ৯ হাজার ৪৪৯টি শ্রেণিকক্ষ, ৩০টি ছাত্রাবাস, ৪০৭টি ছাত্রীনিবাস, ৩৬৩টি টিচার্স ডরমেটরি, আটটি টিচার্স কোয়ার্টার, ৩৮টি স্টাফ কোয়ার্টার, ৩৪টি প্রশাসনিক ভবন, তিন হাজার ৭৩৬টি ওয়ার্কশপ, দুই হাজার ৯৪০টি ল্যাবরেটরি নির্মাণ হচ্ছে।

 

 

এতে চার লাখ ৭৪ হাজার ৩৭০ জন ছাত্র-ছাত্রী আধুনিক পরিবেশে পাঠ গ্রহণের সুযোগ পাবে। ৯ হাজার ১০০ জন ছাত্র, ৭৬ হাজার ৬৫০ জন ছাত্রী, দুই হাজার ৫৪০ জন শিক্ষক, ৩৬০ জন কর্মচারীর আবাসন সমস্যার সমাধান হবে।এরই অংশ হিসেবে সিলেট, বরিশাল, ময়মনসিংহ ও রংপুরে হচ্ছে চারটি মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এবং চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী ও রংপুরে হচ্ছে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ।

 

 

এছাড়া ৪২৯ উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং ২৩ জেলায় পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হচ্ছে।পাশাপাশি প্রতি অর্থবছর স্থানীয় সংসদ সদস্যের চাহিদাপত্রের ভিত্তিতে প্রত্যেক সংসদীয় এলাকায় পাঁচটি করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নতুন ভবন বা ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করা হচ্ছে।সে হিসাবে প্রতি অর্থবছরে রাজস্ব খাত থেকে ১৫০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নতুন ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net