রবিবার, ৫ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ৮:৫৯

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
বাকেরগঞ্জে দাখিল পরীক্ষার উত্তরপত্রসহ ৬ শিক্ষক আটক

বাকেরগঞ্জে দাখিল পরীক্ষার উত্তরপত্রসহ ৬ শিক্ষক আটক

dynamic-sidebar

বাকেরগঞ্জেঃ


দাখিল পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তরপত্র ফটোকপি করার আগে কেন্দ্র সচিবসহ ছয় শিক্ষককে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। রবিবার সকাল সাড়ে ৯টায় পরীক্ষা শুরুর আগে এদের আটক করা হয়। আটকরা হলেন- কেন্দ্র সচিব বশিরউদ্দিন, নূরুজ্জামান, জসিমউদ্দিন, আবু হানিফ, মেহেদি হাসান ও আ. ছালাম।বরিশাল জেলা পুলিশ সুপার এসএম আক্তারুজ্জামান জানান, বাকেরগঞ্জ উপজেলা সদর ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে পরীক্ষা শুরুর আগে শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমানের বাসায় প্রশ্নের উত্তরপত্র বিক্রির জন্য তৈরি করা হয়। ঘটনার গোপন সংবাদে গোয়েন্দা পুলিশ পৌর শহরের রুনশী এলাকায় মোস্তাফিজুর রহমানের বাসায় অভিযান চালায়। এসময় কেন্দ্র সচিব বশিরউদ্দিনসহ চার জন ও মাদ্রাসা থেকে তিন জনকে আটক করা হয়।তিনি আরো বলেন, উদ্ধার হওয়া উত্তরপত্রের সাথে দাখিল পরীক্ষার আজকের বিষয় ইতিহাস ও পদার্থ বিজ্ঞানের সাথে পুরোটাই মিল পাওয়া যায়। পুলিশ সুপার বলেন, প্রতিদিন পরীক্ষা শুরু হওয়ার ৩০ মিনিট কিংবা ১ ঘন্টা আগে সিলগালা করা প্রশ্নপত্রের খাম খুলে প্রশ্ন বের করা হয়। এরপর ওই প্রশ্নের উত্তরপত্র মোস্তাফিজুর রহমানের বাসায়ই তৈরি করা হয়। পরীক্ষা শুরুর পর সেগুলো স্থানীয় সিফা ফটোস্ট্যাটের দোকান থেকে কপি করে তা পরীক্ষা কেন্দ্রে অপেক্ষমান পরীক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেয়া হয়। আবার কখনো কখনো ওই উত্তরপত্র সরাসরি পরীক্ষকদের হাতে চলে যায়।এর জন্য পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে অর্থ নেয়া হত বলেও জানান পুলিশ সুপার।প্রচলিত আইনে আটকদের বিরুদ্ধে মামলা করা হচ্ছে। একই সাথে এ ঘটনা সাথে আরো জড়িত থাকতে পারে বলে বিষয়টি আরো তদন্ত করা হচ্ছে। বিশেষ করে ওই পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রায় ৬ছয়শ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। তাদের মধ্যে অনেকে এই অন্যায়ের সুযোগ গ্রহণ করেন। বাকেরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জয়নুল আবেদিন বলেন, এটি বড় ধরনের অপরাধ। তাই বিষয়টি ভ্রাম্যমাণ আদালতের এখতিয়ারে নেই। এ ঘটনায় নিয়মিত মামলা হবে বলে জানান ইউএনও।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net