মঙ্গলবার, ৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ৪:৩৮

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
রোহিঙ্গা ইস্যু: মিয়ানমার ও বাংলাদেশের সমঝোতায় যা আছে!

রোহিঙ্গা ইস্যু: মিয়ানমার ও বাংলাদেশের সমঝোতায় যা আছে!

dynamic-sidebar

রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট নিরসনে ২৩ শে নভেম্বর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে একটি সমঝোতা হয়েছে। এই সমঝোতাকে চুক্তি বলা হচ্ছে না। বলা হচ্ছে অ্যারেঞ্জমেন্ট। দুই দেশের স্বাক্ষরিত এই দলিলে উল্লেখিত কিছু শর্ত:

৯ই অক্টোবর ২০১৬ এবং ২৫শে আগস্ট ২০১৭ – এর পরে বাংলাদেশে আশ্রয়গ্রহণকারী ‘বাস্তুচ্যুত রাখাইন রাজ্যের অধিবাসীদের’ ফেরত নিবে মিয়ানমার। দলিল স্বাক্ষরের দুই মাসের মধ্যে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু হবে।

সমঝোতা দলিল স্বাক্ষরের তিন সপ্তাহের মধ্যে দুই দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা হবে এবং মাঠ পর্যায়ে প্রত্যাবাসনের শর্তাবলী চূড়ান্ত করা হবে।

দুই পক্ষই রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা UNHCR-এর সহায়তা নিতে সম্মত হয়েছে। বাংলাদেশ এখনই এই সংস্থাটির সহায়তা পাবে। মিয়ানমার প্রয়োজন অনুযায়ী UNHCR কে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত করবে।

প্রত্যাবাসনকারীদের নাগরিকত্ব পরিচয় যাচাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিশ্চিত করা হবে। প্রক্রিয়ায় জটিলতা দেখা দিলে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করবে। ১৯৯২ পরবর্তী প্রত্যাবাসন চুক্তি এক্ষেত্রে যাচাই প্রক্রিয়ার আদর্শ হিসেবে ধরা হবে।

শুধুমাত্র স্বেচ্ছায় মিয়ানমার ফিরতে আগ্রহী প্রত্যাবাসনকারীরা এই সমঝোতার আওতাধীন।

অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় জন্ম নেওয়া (রাখাইনে ধর্ষণের কারণে) শিশুদেরকে বাংলাদেশের আদালতের মাধ্যমে প্রত্যায়িত (সাটির্ফাই) করতে হবে।

প্রত্যাবাসনকারীদের প্রাথমিকভাবে সীমিত সময়ের জন্য অস্থায়ী আশ্রয়স্থলে রাখা হবে।

নাগরিকত্বের প্রমাণ উপস্থাপন করার সাপেক্ষে সকল প্রত্যাবাসনকারীকে ফেরত নেবে মিয়ানমার। সূত্র: বিবিসি

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net