শুক্রবার, ১৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, সকাল ৯:০৭

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ

ধুপের ধুমায় বরিশাল ট্রাফিক পুলিশ …!

dynamic-sidebar

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ বরিশালে ট্রাফিক পুলিশের বিট বানিজ্য যেন নতুন কথা নয় । এক সময়ে নগরীতে ব্যাটারি চালিত অটো রিকসা চালকদের কাছে থাকা নোটবুকে ফোন নাম্বার আবার কারো স্বাক্ষরিত নিজেদের নাম লেখা থাকলেও ,কালের পরিবর্তনে বিট বানিজ্য নিরবে চালিয়ে যা”েছ বলে অভিযোগ উঠেছে।দৈনিক বাংলাদেশ বাণীতে সংবাদ প্রকাশের পর এখনো ঘুম ভাক্সেগনি বরিশাল ট্রাফিক বিভাগের এমনটাই মনে করছেন ব্যাটারি চালিত অটো রিকসার একাধীক মালিকেরা । ট্রাফিক পুলিশ বিভিন্ন ¯’ানে যানবাহন চলাকালিন সময় চালকদের দিক নিদের্শনা দিয়ে থাকেন ,এতে করে যতটা সুনাম অর্জন করেছেন ,তা যেন আজ সুমন ও আবুল বশারের জন্য বেহেস্তে যেতে চলছে । তবুও ট্রাফিক পুলিশের ছোঁখে ধুপের ধুমা দিয়ে দেদার চালিয়ে যা”েছ এ বিট বানিজ্য । উল্লেক্ষ নগরীর ২৩নং ওর্য়াড সাগরদী বাজারে সুমন ও আবুল বশার এর অবৈধ অটো বিট বানিজ্য রুখবে কে এমটি প্রশ্ন সাধারন অটো চালকদের মাঝে। আর ট্রাফিক পুলিশের সাথে তাদের সম্পক আছে বলে দাবি করে অবৈধ ভাবে প্রতিটি অটো থেকে প্রতিদিন ৩০/৪০টাকা করে চাদাঁ আদায় করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ সূত্রে জানায়ায়, সাগরদী ব্রিজ পাশে বাজার হইতে গড়ামি বাড়ির পোল ,নতুন হাট পর্যন্ত প্রায় ৩০টি ব্যাটারী চালিত অটো রিক্সা থেকে প্রতিদিন ৩০/৪০ টাকা করে আদায় করছে ওই লাইনের সভাপতি সুমন ও সাধারন সম্পাদক আবুল বশার । আর এতে করে প্রশাসনের ইমেজ নষ্ট হচ্ছে বলে জানান একাধীক অটো চালকরা। অভিযোগ সূত্রে আরো জানা যায়,(ছদ্দনাম) সেলিম জানায়,আমরা এই অটো রিক্সা চালিয়ে সংসার চালাই। ট্রাফিক বিভাগ অবৈধ টোকেন বিহীন গাড়ি বন্ধ করে দিয়েছে। তাই তাদের মাসিক ভাবে কিছু চাঁদা দিয়ে গাড়ি চালিয়ে আসছি। তবে অভিযোগে আরো জানা যায় ২৩নং ওর্য়াডের কাউন্সিলর এনামুল হক বাহার এর নেতৃত্বে ্ওই রোডে অবৈধ অটো রিক্সা গাড়ি চলাচল করছে। অপর দিকে সুমন ও তার সহযোগীরা সাধারন অটো চালকদের কাছ থেকে প্রতিদিন চাদাঁ উঠিয়ে তাদের নিজেদের ভাগ্য তৈরি করায় ব্যস্ত। সূত্র জানায়, সুমন ও তার সহযোগীদের খুটির জোড় হচ্ছে ২৩ নং ওর্য়াড কাউন্সিলর এনামুল হক বাহার । তবে ট্রাফিক পুলিশের ইমেজকে নষ্ট করার জন্য উঠেপরে লেগেছে এই চক্রটি। এ বিষয় ট্রাফিক পুলিশের টি আই (১ ) শামছুল আলম বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে প্রশাসনের নাম ব্যবহার করে যে অপকর্ম করবে । সে যেই হোক না কেন তার বিরুদ্ধে আইনগত কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। এদিকে সুমনের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন,ভাই আমরা কোন টাকা উঠাই না বা কাউন্সিলর ও টাকা নেয় না। আমরা গরিব মানুষ বলে কাউন্সিলর সাহেব ট্রাফিক পুলিশের সাথে কথা বলে এই লাইনে গাড়ি চালাতে বলেছে।তবে এ বিষয় কাউন্সিলর এনামুল হক বাহার এর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তার ফোন ব্যস্ত পাওয়া যায়।অন্য দিকে ট্রাফিকপুলিশ ( টি আই) সামছুল আলমের সাথে আলাপ কালে তিনি বলেন, ট্রাফিক বিভাগের নাম করে চাঁদা উত্তালন করা এটা আসলেই অন্যায়, তবে সুমন বা যেই হোক না কেন তার বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যাবস্তা নেয়া হবে। এবিষয় প্রশাসন ব্যবস্থা নিবে বলে আশাবাদী সাধারন অটো চালকরা।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net