মঙ্গলবার, ১৪ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, বিকাল ৪:৪৮

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
ক্লাসরুমে শিক্ষক-শিক্ষিকার আপত্তিকর অবস্থা, গ্রামবাসীর গণপিটুনি

ক্লাসরুমে শিক্ষক-শিক্ষিকার আপত্তিকর অবস্থা, গ্রামবাসীর গণপিটুনি

dynamic-sidebar

অনলাইন ডেস্ক : পড়াশুনা করানোর কথা থাকলেও বিদ্যালয়ের ক্লাসরুমে প্রধান শিক্ষক ও এক শিক্ষিকা অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাদের হাতেনাতে ধরেছেন গ্রামের লোকজন।

মঙ্গলবার ভারতের পশ্চিমবঙ্গের তেহট্ট থানার শ্রীরামপুর স্পেশাল ক্যাডার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এমন ঘটনা ঘটে। এতে ওই এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। শুরু হয় তোলপার।

গ্রামবাসীরা অভিযোগ করে বলেন, ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও এক শিক্ষিকাকে ফাঁকা শ্রেণিকক্ষে আপত্তিকর অবস্থায় দেখা যায়। এতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে গা ঢাকা দেন ওই শিক্ষিকা। বিষয়টি ছড়িয়ে পড়লে কয়েকশত গ্রামবাসী এবং অভিভাবক ওই স্কুলে প্রধান শিক্ষককে বেলা ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত তালাবদ্ধ করে বিক্ষোভ দেখান।

গ্রামবাসীদের দাবি, বিবাহ বর্হিভূত সম্পর্কে লিপ্ত অভিযুক্ত শিক্ষককে তাদের হাতে তুলে দিতে হবে। তালাবদ্ধ অবস্থায় গ্রামের কয়েকজন স্থানীয় প্রবীণ ব্যক্তি স্কুল অফিসে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেন। কোনো সমাধান না মেলায় অভিযুক্ত শিক্ষককে পুলিশ উদ্ধার করে বাইরে নিয়ে যেতে চাইলে গণপিটুনি শুরু করেন উপস্থিত জনগণ।

জনরোষের শিকার হয় পুলিশও। কোনো রকমে পুলিশ অভিযুক্ত শিক্ষককে গাড়িতে তুলে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। পরে ওই শিক্ষকের মোটর সাইকেলটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয় বিক্ষুব্ধ জনগণ।

অভিভাবকরা অভিযোগ করে বলেন, ঘটনার সময় স্কুলে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক এবং ওই শিক্ষিকা ছাড়া কেউই ছিলেন না। মাঝেমধ্যে এমন ঘটনা ঘটে বলে গ্রামে কানাঘুষো চলছিল। শুধু সুযোগের অপেক্ষায় ছিল গ্রামের কয়েকজন যুবক। মঙ্গলবার দুপুরে শিক্ষক-শিক্ষিকার কর্মকাণ্ড প্রকাশ্যে আসে।

গ্রামবাসীদের অভিযোগ, এর আগেও অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষিকা স্কুল ঘরে ঘনিষ্ঠভাবে মেলামেশা করেছেন। স্কুল চত্বরের পরিবেশ যাতে নষ্ট না হয় সেই বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছিল। তারপরও এদিন ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটায় গ্রামবাসীরা মেনে নিতে পারেননি। সেই ক্ষোভ গিয়ে পড়ে শিক্ষকের উপর। ক্লাসরুমে শিক্ষক-শিক্ষিকাকে আপত্তিকর অবস্থায় ধরে গণপিটুনি গ্রামবাসীর
ক্লাসরুমে শিক্ষক-শিক্ষিকাকে আপত্তিকর অবস্থায় ধরে গণপিটুনি গ্রামবাসীর

পড়াশুনা করানোর কথা থাকলেও বিদ্যালয়ের ক্লাসরুমে প্রধান শিক্ষক ও এক শিক্ষিকা অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাদের হাতেনাতে ধরেছেন গ্রামের লোকজন।

মঙ্গলবার ভারতের পশ্চিমবঙ্গের তেহট্ট থানার শ্রীরামপুর স্পেশাল ক্যাডার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এমন ঘটনা ঘটে। এতে ওই এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। শুরু হয় তোলপার।

গ্রামবাসীরা অভিযোগ করে বলেন, ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও এক শিক্ষিকাকে ফাঁকা শ্রেণিকক্ষে আপত্তিকর অবস্থায় দেখা যায়। এতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে গা ঢাকা দেন ওই শিক্ষিকা। বিষয়টি ছড়িয়ে পড়লে কয়েকশত গ্রামবাসী এবং অভিভাবক ওই স্কুলে প্রধান শিক্ষককে বেলা ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত তালাবদ্ধ করে বিক্ষোভ দেখান।

গ্রামবাসীদের দাবি, বিবাহ বর্হিভূত সম্পর্কে লিপ্ত অভিযুক্ত শিক্ষককে তাদের হাতে তুলে দিতে হবে। তালাবদ্ধ অবস্থায় গ্রামের কয়েকজন স্থানীয় প্রবীণ ব্যক্তি স্কুল অফিসে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেন। কোনো সমাধান না মেলায় অভিযুক্ত শিক্ষককে পুলিশ উদ্ধার করে বাইরে নিয়ে যেতে চাইলে গণপিটুনি শুরু করেন উপস্থিত জনগণ।

জনরোষের শিকার হয় পুলিশও। কোনো রকমে পুলিশ অভিযুক্ত শিক্ষককে গাড়িতে তুলে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। পরে ওই শিক্ষকের মোটর সাইকেলটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয় বিক্ষুব্ধ জনগণ।

অভিভাবকরা অভিযোগ করে বলেন, ঘটনার সময় স্কুলে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক এবং ওই শিক্ষিকা ছাড়া কেউই ছিলেন না। মাঝেমধ্যে এমন ঘটনা ঘটে বলে গ্রামে কানাঘুষো চলছিল। শুধু সুযোগের অপেক্ষায় ছিল গ্রামের কয়েকজন যুবক। মঙ্গলবার দুপুরে শিক্ষক-শিক্ষিকার কর্মকাণ্ড প্রকাশ্যে আসে।

গ্রামবাসীদের অভিযোগ, এর আগেও অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষিকা স্কুল ঘরে ঘনিষ্ঠভাবে মেলামেশা করেছেন। স্কুল চত্বরের পরিবেশ যাতে নষ্ট না হয় সেই বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছিল। তারপরও এদিন ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটায় গ্রামবাসীরা মেনে নিতে পারেননি। সেই ক্ষোভ গিয়ে পড়ে শিক্ষকের উপর।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net