বৃহস্পতিবার, ২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ১:৫৮

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
অবৈধ ইট ভাটায় ছেয়ে গেছে বরিশাল, মারাত্মক হুমকির মুখে পরিবেশ

অবৈধ ইট ভাটায় ছেয়ে গেছে বরিশাল, মারাত্মক হুমকির মুখে পরিবেশ

dynamic-sidebar

অবৈধ ইটভাটায় ছেয়ে গেছে বরিশাল। নেই পরিবেশের কোন ছাড়পত্র, প্রযোজনীয় কাগজপত্র।ফলে মারাত্মক হুমকির মূখে পরিবেশ।

বরিশালের সাহেবেরহাট বন্দরথানাধীন চরহিজলতলার এম আর বি,ব্রিকস, চন্দ্রমোহন ঘাট সংলগ্ন এম আই এ,ব্রিকস, মুলাদি থানার মীরগঞ্জ ঘাট সংলগ্ন ২টি ইটের ভাটাসহ কয়েকশ ইটের ভাটায়। সরাসরিভাবে পরিবেশ বিরোধী ড্রাম চিমনি দ্বারা লাকড়ির মাধ্যমে ইট প্রস্তুত করা হচ্ছে।যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এছাড়াও সরাসরি কাঠের লাকরি ব্যবহারের কারনে বিলুপ্ত হচ্ছে বনাঞ্চল। যা ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য মারাত্মক হুমকির কারন হয়ে দাড়াতে পারে বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

এসকল ভাটাগুলো নদীর পাশে অবস্থিত হওয়ার কারনে নদীর পাড়ের মাটি অবৈধভাবে কেটে ইট বানানোর কাজে লাগাচ্ছে এ সমস্ত অসাধু ব্যবসায়ীরা।যাতে করে সৃষ্টি হচ্ছে নদী ভাঙ্গন। জনবসতিপূর্ণ এলাকায় ভাটাগুলো অবস্থিত হওয়ার কারনে সৃষ্টি হচ্ছে শাস কষ্ট জনিতরোগ। বার বার এসমস্ত অবৈধ ইট ভাটার বিরুদ্ধে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ করা হলেও এর বিরুদ্ধে দেখা যায়না তেমন কোন প্রতিফলন। মাঝে মধ্যে ২ একটা ইট ভাটাকে সামান্য কিছু জরিমানা করলেও ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে বাকিরা।

কথিত ইটভাটা মালিক সমিতি প্রশাসনের বিভিন্ন দফতরের কর্তা ব্যক্তিদের ম্যানেজ করে ইটভাটাগুলো চালু রেখেছে বলেই এ সমস্ত ইটভাটাগুলোর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাও নেয়া হয় না বলে দাবি স্থানীয়দের।

এ সকল অবৈধ ভাটা মালিকদের সাথে যোগাযোগ করলে তারা জানান, বছরে ৪ লক্ষ টাকা সরকারকে দিয়া ব্যবসা করি আপনারা কি জানবেন ১০০ ভাটায় ৪ লাখ করে কত টাকা দেই। কে বছরে ৪ লাখ টাকা নেয় এই অবৈধভাটার জন্য তা জিজ্ঞেস করতেই মুখ ঘুরিয়ে নেন তারা।

মানুষের বসবাসের উপযোগী পরিবেশকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষার্থে অনতিবিলম্বে এই সকল অবৈধ ইট ভাটাগুলোকে চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নিকট আকুল আবেদন জানিয়েছেন সচেতন নাগরীকরা।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net