শনিবার, ৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ২:৪২

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
রাজাপুরে নির্মাণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই অর্ধ কোটি টাকার সড়কে ভাঙন

রাজাপুরে নির্মাণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই অর্ধ কোটি টাকার সড়কে ভাঙন

dynamic-sidebar

ঝালকাঠি প্রতিনিধি : ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার বড়ইয়া ইউনিয়নে কলাকোপা রুস্তম মাস্টারের বাড়ি থেকে নতুন বাজার পর্যন্ত এক হাজার ৩৮৫ মিটার রাস্তা পাকা করা হয়। এতে প্রায় অর্ধকোটি টাকা খরচ হয়। পাকা সড়ক নির্মাণের ২৪ ঘণ্টার মাথায় ভাঙন দেখা দেয়। এতে স্কুল, কলেজগামী শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসী চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

এ ঘটনার দুইদিন অতিবাহিত হলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়া তো দূরের কথা পরিদর্শনেও যায়নি কেউ। এমনটা জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশলী অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অধীনে জেলার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প (আইআরআইডিপি-২) দাতা সংস্থার অর্থায়নে নির্মিত হয়। উপজেলার বড়ইয়া ইউনিয়নের মিরেরহাট বড়ইয়া সড়কের ৩০৯ নম্বর চেইনের কলাকোপা রুস্তম মাস্টারের বাড়ি থেকে নতুন বাজার পর্যন্ত এক হাজার ৩৮৫ মিটার সড়ক পাকাকরণের জন্য ৬৮ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭০ টাকা দরপত্র আহ্বান করা হয়।

দরপত্রের মাধ্যমে ঝালকাঠির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সৈয়দ এন্টারপ্রাইজ ৬২ লাখ ৪ হাজার ৪৮৩ টাকা টাকা ব্যয়ে নির্মাণের জন্য দায়িত্ব নেয়। চলতি বছরের ৫ জুন সড়কটি নির্মাণকাজ শেষ হয়। এর ঠিক ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই নবনির্মিত সড়কের একাংশ ধসে গিয়ে চলাচলে অনুপযোগী হয়ে যায়। কোনো কোনো স্থানে সড়কের দুই পাশের মাটিসহ কার্পেটিং সরে গেছে। এমন অবস্থায় সড়কটি দিয়ে চলাচলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে স্থানীয়রা।

এ কাজের তদারকির দায়িত্বে থাকা এলজিইডির সার্ভেয়ার মো. সোহানুর রহমান বলেন, ভাঙনের বিষয়টি আমি শুনেছি এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও ঠিকাদারিকে বিষয়টি জানিয়েছি।

এ বিষয়ে ঠিকাদার সৈয়দ এন্টারপ্রাইজের মালিক সৈয়দ হাদিসুর রহমান মিলন বলেন, কাজটি মানসম্মত করা হয়েছিল। কিন্তু জোয়ারের পানি বৃদ্ধি ও কয়েকদিনের বৃষ্টিতে সড়কের কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বর্ষা মৌসুম গেলে আবার সংস্কার করা হবে সড়কটি।

এ ব্যাপারে জানতে উপজেলা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাবিবুর রহমানের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল দিলেও রিসিভ করেননি তিনি।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net