শুক্রবার, ১০ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ১১:৪২

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ

পিরোজপুরে শিশু হত্যায় যুবকের ফাঁসির আদেশ

dynamic-sidebar

পিরোজপুর প্রতিনিধি ॥ পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় ২য় শ্রেণির এক শিশুকে হত্যার দায়ে ইদ্রিস জোমাদ্দার ওরফে শোহেব (২৪) নামে এক যুবককে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার দুপুরে পিরোজপুরের জেলা ও দায়রা জজ আবদুল মান্নান এ আদেশ দেন।

ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত ইদ্রিস জোমাদ্দার পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার ঘোষের টিকিকাটা গ্রামের আশ্রাফ আলী জোমাদ্দারের ছেলে।

পিরোজপুর জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) খান মো. আলাউদ্দিন ফাঁসির আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২ ডিসেম্বর দুপুরে মঠবাড়িয়া উপজেলার ঘোষের টিকিকাটা গ্রামের বিদেশ প্রবাসী বাদল জোমাদ্দারের ছেলে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র ফয়সাল মাহমুদ তুহিন (৮) স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে জামাকাপড় পাল্টে বাড়ির উঠানে খেলা করছিল। এ সময় প্রতিবেশী আশ্রাফ আলী জোমাদ্দারের ছেলে ইদ্রিস জোমাদ্দার ওরফে শোহেব মাছ ধরার কথা বলে তুহিনকে পার্শ্ববর্তী বাগানে নিয়ে যায়।

এরপর থেকে শিশু তুহিককে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। ঘটনার ৭ দিন পরে ওই বছরের ৯ ডিসেম্বর সকাল ১০টার দিকে তুহিনের অর্ধগলিত লাশ বাগানের মধ্যে থেকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় তুহিনের পড়নের প্যান্ট খোলা ছিল। তাকে বলাৎকার করে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়।

এ ঘটনায় তুহিনের মা আসমা বেগম বাদী হয়ে ইদ্রিস জোমাদ্দার ওরফে শোহেবকে আসামি করে ওই দিনই মঠবাড়িয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পুলিশ এ ঘটনায় ইদ্রিস জোমাদ্দারকে গ্রেফতার করে। পরে মামলাটি সিআইডিতে স্থানান্তর করা হয়।

সিআইডির এসআই সরদার ইউনুস মামলাটি তদন্ত করে ইদ্রিস জোমাদ্দারকে অভিযুক্ত করে ২০১৬ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। আদালত মামলায় ১৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন পিপি খান মো. আলাউদ্দিন এবং আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net