শুক্রবার, ১৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ৪:৪৬

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ

বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩৭টি ওয়ার্ডে চিকিৎসক সংকট!

dynamic-sidebar

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকের মঞ্জুরীকৃত পদের অর্ধেকও এ যাবৎ পূরণ হয়নি। চিকিৎসক সংকটে এরই মধ্যে একটি ওয়ার্ডের চিকিৎসা সেবা বন্ধ হয়ে গেছে। আর বেশীরভাগ ওয়ার্ড চলছে ধার করা চিকিৎসক দিয়ে। এছাড়া নার্স থেকে শুরু করে টেকনোলজিস্ট এবং তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীর অনেক পদও শূন্য থাকায় এর প্রভাব পড়ছে রোগীদের উপর। শূন্য পদ পূরণ করে রোগীদের শতভাগ চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করা না হলে আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ।

২০১৫ সালে শেরেবাংলা মেডিকেলের নীচতলায় ৮টি বেড নিয়ে বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের পথচলা শুরু। ইউনিটটিতে ৮ জন চিকিৎসক এবং ১৬ জন নার্স ও ব্রাদারের পদ রাখা হয়। অথচ শুরু থেকেই ওই ইউনিটে ছিলেন মাত্র একজন চিকিৎসক। গত এপ্রিলে একমাত্র চিকিৎসকের অস্বাভাবিক মৃত্যুর পর ওয়ার্ডটি বন্ধ করে দিতে হয়। একইভাবে একজন চিকিৎসক দিয়ে চলছে আইসিইউ ওয়ার্ডটি। ওই ওয়ার্ডে চিকিৎসকের অনুপস্থিতিতে অন্য ওয়ার্ড থেকে ধার করে চিকিৎসক এনে রোগীদের সেবা দিতে হয়। অনেক সময় মোবাইল ফোনের মাধ্যমেও চিকিৎসা সেবা দিতে বাধ্য হন নার্সরা। এভাবে হাসপাতালের ৩৭টি ওয়ার্ডে চিকিৎসক সংকটে মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসা সেবা।

অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি দিনে অন্তত দু’তিনবার রাউন্ড দেয়ার দাবী ভর্তি হওয়া রোগীদের।

শূণ্য পদ পূরণ করে রোগীদের শতভাগ চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করা না গেলে, জনগণ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠলে কর্তৃপক্ষের কিছুই করার থাকবে না বলে মনে করেন শিক্ষক নেতারা। তবে পরিচালক শোনালেন আশার বাণী।

৩৬০ শয্যার হাসপাতালটিকে ১০ বছর পূর্বে এক হাজার বেডে উন্নীত করা হলেও জনবল কাঠামো রাখা হয় আগের অবস্থানেই। তারপরও সেই জনবল কাঠামো পূরণ করা হয়নি ৫০ বছরেও। বর্তমানে ২২৪ চিকিৎসক পদের ১২৮টি বছরের পর বছর ধরে শূন্য। এছাড়া ৯৭৫ নার্সের মধ্যে ৪৫টি, টেকনোলজিস্টের ৪৩ পদের মধ্যে ২৩টি এবং কর্মচারীদের ৪২৬টি পদের মধ্যে ১৪৭টিই শূন্য।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net