মঙ্গলবার, ৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, দুপুর ১:০১

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
বরিশালগামী পারাবত ১২ লঞ্চে পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির চেষ্টা, আটক ১

বরিশালগামী পারাবত ১২ লঞ্চে পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির চেষ্টা, আটক ১

dynamic-sidebar

অনলাইন ডেস্কঃ রাজধানীর সদরঘাটের নদীবন্দরে লঞ্চের কেবিনে পুলিশ পরিচয়ে স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে মারধর করে ১৭ ভরি স্বর্ণ ডাকাতির চেষ্টাকালে এক ডাকাতকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন যাত্রীরা।রোববার রাত ৮টার দিকে বরিশালগামী পারাবত-১২ লঞ্চের তৃতীয় তলার ৩২৭ নম্বর কেবিনে এ ঘটনা ঘটে।

 

যাত্রীদের হাতে আটক ডাকাত মনসুর আলী শেখ (৫৫) যশোর কোতোয়ালি থানার নূরপুর গ্রামের মৃত আকবর আলী শেখের ছেলে।সদরঘাট নৌ থানার এসআই সহিদুল ইসলাম বলেন, বরিশাল সদর এলাকার স্বর্ণ ব্যবসায়ী আমিরুল ইসলাম তাঁতিবাজার থেকে ১৭ ভরি স্বর্ণ কিনে পারাবাত-১২ লঞ্চে করে বরিশালের উদ্দেশে রওনা দেন। ওই ব্যবসায়ী কেবিনে আসার পর তিন ব্যক্তি নিজেদের পুলিশ পরিচয় দিয়ে তার কাছে অবৈধ স্বর্ণ আছে বলে তল্লাশি শুরু করে।

 

 

কথামতো স্বর্ণ বের করে দিতে রাজি না হওয়ায় ব্যবসায়ীকে প্রচণ্ড মারধর করতে থাকে ডাকাতরা। এ সময় তার চিৎকারে আশপাশের যাত্রী ও লঞ্চের স্টাফরা এগিয়ে আসে এবং এক ডাকাতকে আটক করতে সক্ষম হয়।তবে অন্য ডাকাতরা পালিয়ে যায়।

 

আটক ব্যক্তি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডাকাতির কথা স্বীকার করে সঙ্গীদের নাম-ঠিকানা প্রকাশ করেছে।সংঘবদ্ধ এই চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে সদরঘাট এলাকায় বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও যাত্রীর কাছে পুলিশ পরিচয়ে মালামাল লুটে নেয়। এরা পেশাদার ডাকাত বলেও জানান তিনি।

 

ব্যবসায়ী আমিরুল বলেন, সবসময়ের মতো রোববার সন্ধ্যায় তাঁতিবাজার থেকে দোকানের জন্য ১৭ ভরি স্বর্ণ কিনে বরিশালের উদ্দেশে পারাবত লঞ্চের কেবিনে উঠি।

 

কেবিনে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে তিন ব্যক্তি নিজেদের পুলিশের লোক পরিচয় দিয়ে আমার কাছে অবৈধ স্বর্ণ আছে বলে পকেট ও ব্যাগ তল্লাশি শুরু করে স্বর্ণ বের করতে বলে। তাদের কথায় রাজি না হওয়ায় মারধর করতে থাকে ডাকাতরা। ওই সময় তাদের কাছে অস্ত্র ও ওয়াকিটকি ছিল বলে জানান তিনি।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net